বেঙ্গালুরুতে বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে কানে কানে কী বলেছিলেন পঞ্চপাণ্ডবের ‘অর্জুন’ আমেদ খান?
গোস্বামীকে ঠিক কী চোখে দেখতেন তুলসীদাস বলরাম? সত্যিই কি চুনীকে হিংসা করতেন?
অমল দত্তর বাড়িতে হঠাৎ কেন গিয়েছিলেন পরিমল দে? টানা তিন ঘণ্টায় কী কথা হয়েছিল দুজনের?
সেই বৃষ্টিভেজা বিকেলের ময়দানের গাছতলায় একা কেন দাঁড়িয়েছিলেন সুরজিৎ সেনগুপ্ত?
একমাত্র ওই লোকটাই পারত আমাকে সামলাতে। কার কথা বলেছিলেন সুভাষ ভৌমিক?
কেন নিজের মুখে নিজের থুতু মেখেছিলেন মহম্মদ হাবিব?
কেন বারেবারে ইঞ্জেকশন নিয়েও মাঠে নেমে পড়তেন ভাস্কর গঙ্গোপাধ্যায়? কার জন্য?
ঘুম থেকে উঠেই কাকে সারারাত জেগে থাকতে দেখেছিলেন আহত মনোরঞ্জন?
শ্যামল ঘোষের বিয়েতে ‘বরকর্তা’-ই বা হলেন কে?
বড় ম্যাচের আগে কোথায় হারিয়ে যেতেন সমরেশ চৌধুরী?
বাইচুং ভুটিয়ার সেই হ্যাটট্রিক আজও কেন ভুলতে পারেনি এক কিশোর?
‘আমরা কি মরে গিয়েছি!’ ড্রেসিংরুমে কেন চিৎকার করে উঠেছিলেন আলভিটো ডি’কুনহা?
‘তোমাকে আর গান গাইতে হবে না?’ কাকে বলেছিলেন শচিনকর্তা?
সব প্রশ্নের উত্তর বন্দি আছে দু’ মলাটে। ইতিহাস নয়, এই বই সময়ের দলিল! হারিয়ে যাওয়া গল্পের পুঁথি! যা আপনাদের আরো একবার গর্বিত করবে।

NAIRAJYER BAROMASYA 


Reviews
There are no reviews yet.